সিলেটে রোটারি ক্লাব অব সিলেট মিড টাউন ও গার্ডেন সিটি -এর যৌথ সভা অনুষ্ঠিত


আপডেট: ৪:০৬:০০, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, রবি বার
সিলেটে রোটারি ক্লাব অব সিলেট মিড টাউন ও গার্ডেন সিটি -এর যৌথ সভা অনুষ্ঠিত

 

 

রোটারি ক্লাব অব সিলেট মিডটাউন-ও সিলেট গার্ডেন সিটি ক্লাব এর উদ্যোগে শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭ ঘটিকায় নগরীর এক অভিজাত রেস্টুরেন্টে এর হলে এক জমকালো যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মাধ্যমে সভার সূচনা হয়। এরপর দুই ক্লাবের সম্মানিত প্রেসিডেন্টগণ যৌথভাবে সভার সভাপতিত্ব ও সঞ্চালনা করেন।

সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রোটারি ইন্টারন্যাশনালের সাবেক গভর্নর পিডিজি আতাউর রহমান পীর (PHF, MC)। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, মানবকল্যাণে কাজ করা রোটারির মূল দর্শন। প্রত্যেক সদস্য যদি নিষ্ঠা ও একাগ্রতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন তবে সমাজে বাস্তব পরিবর্তন সম্ভব। তরুণ প্রজন্মকে রোটারির কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি সকল রোটারিয়ানকে আরও সংগঠিতভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।
সভায় বক্তারা বলেন, রোটারি ক্লাবের প্রতিটি কাজ মানবতার কল্যাণে। সুবিধাবঞ্চিত ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোই রোটারিয়ানদের প্রধান দায়িত্ব। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দারিদ্র্য বিমোচন, সামাজিক উন্নয়ন ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে রোটারি সবসময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। বক্তারা উপস্থিত সদস্যদের মানবসেবায় আরও সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানান।

এ সময় রোটারি ক্লাব অব সিলেট গার্ডেন সিটি এবং রোটারি ক্লাব অব সিলেট মিডটাউন—দুই ক্লাবের বোর্ড অব ডিরেক্টর্স ২০২৫-২৬ এবং সাধারণ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সিলেট গার্ডেন সিটি ক্লাবের বোর্ড অব ডিরেক্টর্সে রয়েছেন মোঃ সাইফুল আলম, পিপি মোঃ তুফাইল আহমেদ, মোঃ আব্দুর রশিদ, অ্যাডভোকেট মোঃ সোহেল মিয়া, সাঈদ গোলাম রহমান, সালাহ উদ্দিন আজিজ, পিপি মোঃ নাজমুল ইসলাম, রঞ্জিত কুমার রায়, রতন দে, আব্দুল জলিল মুল্লিক, ইঞ্জিনিয়ার মোঃ সোহেল মাহমুদ চৌধুরী, নিধু ভূষণ দাস, ওলিউর রহমান, এনাম আহমদ, ফয়জুল হক রানা, আনোয়ার হোসেন, জালাল উদ্দীন, মোহাম্মদ ঈসা তালুকদার, খলিলুর রহমান, নুরুল ইসলাম, লিয়াকত আলী, কয়েছ আহমেদ চৌধুরী ও খিজির আহমদ।

অন্যদিকে রোটারি ক্লাব অব সিলেট মিডটাউন-এর বোর্ড অব ডিরেক্টর্সে রয়েছেন প্রেসিডেন্ট রোটারিয়ান সেলীনা আক্তার চৌধুরী (PHF), সেক্রেটারি মিয়া মো. রুস্তম, পিপি প্রফেসর মো. সাখাওয়াত হোসেন (PHF), পিপি অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন, পিপি শাহ জামাল আহমদ (PHF), পিপি মোহাম্মদ আতিকুর রেজা চৌধুরী (PHF, MC), পিপি প্রফেসর মোহাম্মদ জাকির আলী (RFSM), পিপি অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আবদুল হাফিজ (PHF), মো. আবুল কালাম, মো. ফারুক আহমেদ (RFSM), মো. আমিনুল ইসলাম, মাহবুব আলম লস্কর, রঞ্জিত দেবনাথ, ফজল আহমেদ সাগর, আয়েশা মনি, জামিল মিয়া, ফাতেমা বেগম ও আনোয়ার হোসেন।
সভা শেষে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়। উপস্থিত নেতৃবৃন্দ শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা ও সামাজিক উন্নয়নমূলক প্রকল্প বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তারা বলেন, যৌথ উদ্যোগে আরও কার্যকর কর্মসূচি হাতে নেওয়া সম্ভব হবে।

অনুষ্ঠান শেষে নৈশভোজের আয়োজন করা হয়। সেখানে দুই ক্লাবের সদস্যরা মতবিনিময় করেন এবং মানবসেবামূলক কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

সিলেট অঞ্চলে রোটারি ক্লাবসমূহ দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, সমাজ উন্নয়ন এবং মানবিক কার্যক্রমে অবদান রেখে আসছে। এবারের যৌথ সভা সেই অঙ্গীকারকে আরও সুদৃঢ় করেছে। বক্তাদের বক্তব্য ও সদস্যদের প্রতিশ্রুতি ইঙ্গিত দিয়েছে—আগামী দিনে সমাজসেবায় রোটারিয়ানদের অবদান আরও বিস্তৃত ও কার্যকর হবে।

সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের সহিত এসএমসিসিআই এর সভাপতিমন্ডলির মতবিনিময়


আপডেট: ৬:২৭:০৮, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, বুধ বার
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের সহিত এসএমসিসিআই এর সভাপতিমন্ডলির মতবিনিময়

 

 

সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের সহিত এসএমসিসিআই এর সভাপতিমন্ডলির মতবিনিময় ।

 

১৬ সেপ্টেম্বর  মঙ্গলবার সন্ধ্যা  শাহজালাল উপশহরস্থ, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের সদর দপ্তরের ৬ষ্ট তলার সভাকক্ষে জনাব আবদুল কুদ্দুছ চৌধুরী, পিপিএম, পুলিশ কমিশনার, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ, সিলেট এর সভাপতিত্বে সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (এসএমসিসিআই) এর সভাপতিমন্ডলির সদস্যদের এক মতবিনিময় সভা অনুষ্টিত হয়।

সভার শুরুতে এসএমসিসিআই এর সভাপতি জনাব খায়রুল হোসেন এসএমসিসিআই এর সভাপতিমন্ডলির সদস্যদের পরিচয় করিয়ে দেন। এবং নবনিযুক্ত পুলিশ কমিশনার  আবদুল কুদ্দুছ চৌধুরী, পিপিএম, সিলেটমেট্রোপলিটন পুলিশ, সিলেট কে এসএমসিসিআই এর পক্ষ থেকে অভিনন্দন ও ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। এসময় মতবিনিময় সভার সভাপতি  আবদুল কুদ্দুছ চৌধুরী, পিপিএম, পুলিশ কমিশনার, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ, সিলেট সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি(এসএমসিসিআই) এর সভাপতিমন্ডলির সদস্য ও পরিচালনা পরিষদকে ধন্যবাদ জানান। মতবিনিময় সভায় এসএমসিসিআই এর সভাপতি  খায়রুল হোসেন,১ম সহ সভাপতি  মোঃ ফেরদৌস আলম, সহ-সভাপতি জনাব আলীমুছ ছাদাত চৌধুরী ও কোষাধ্যক্ষ  মোঃ জহির হোসেন বলেন, আমরা ব্যবসায়ীরা নির্বিঘ্নে ব্যবসা করতে চাই। ব্যবসায়ীরা ভ্যাট ও ট্র্যাক্স প্রদানের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখে।

সিলেটের আইনশৃ:খলার উন্নয়নে ও ফুটপাত হকার মুক্ত রাখতে নবনিযুক্ত পুলিশ কমিশানকে আহবান জানান। সভায় এসএমসিসিআই এর বক্তারা সিলেটে কিশোর গ্যাং অপতৎপরতা রোধ এবং শহরে যানজট নিয়ন্ত্রণে অটোরিকশার দৌরাত্ম্য বন্ধের দাবী জানান।

নবনিযুক্ত পুলিশ কমিশনার জনাব আবদুল কুদ্দুছ চৌধুরী, পিপিএম, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ, সিলেটের আইন শৃ:খলার উন্নয়নে সবাইকে নিয়ে একসাথে কাজ করার প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন। তিনি সবার সহযোগীতা কামনা করেন। সভায় এসএমসিসিআই পক্ষে বক্তব্য রাখেন সভাপতি  খায়রুল হোসেন, ১ম সহ-সভাপতি মো: ফেরদৌস আলম, সহ-সভাপতি আলুমুছ ছাদাত চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ মো: জহির হোসেন।

মতসভায় সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, মুঃ মাসুদ রানা, পিপিএম-সেবা, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সদর ও প্রশাসন),  মোঃ আফজাল হোসেন, অতিরিক্ত উপ- পুলিশ কমিশনার, নগর বিশেষ শাখা, মোঃ তারেক আহম্মেদ (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত, উপ- পুলিশ কমিশনার ( নগর বিশেষ শাখা)।

রাখী রানী দাস, অতিরিক্ত উপ- পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক), এস,এম, পি, সিলেট, মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, ডিসি ট্রাফিক, এসএমপি, সিলেট, জনাব মোঃ শাহরিয়ার আলম, ডিসি(দক্ষিণ), মোঃ মুহিবুর রহমান, স্টাফ অফিসার, সহকারী পুলিশ কমিশনার, শেখ শরীফুল ইসলাম, উপ পুলিশ কমিশনার (সদর ও প্রশাসন) প্রমুখ।

সিলেটে সেবাপ্রাপ্তি নিশ্চিতকরণে স্থানীয় পর্যায়ে দায়িত্বশীলদের সম্পৃক্তকরণ শীর্ষক সংলাপ অনুষ্ঠিত


আপডেট: ৭:০৬:৩৬, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, সোম বার
সিলেটে সেবাপ্রাপ্তি নিশ্চিতকরণে স্থানীয় পর্যায়ে দায়িত্বশীলদের সম্পৃক্তকরণ শীর্ষক সংলাপ অনুষ্ঠিত

নিউজ ডেস্কঃ প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ও হিজড়া সহ সমাজের প্রতিটি শ্রেণির মানুষের জন্য স্বাস্থ্য ও মৌলিক সেবা নিশ্চিত করতে হলে দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরও সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। স্থানীয় পর্যায়ে দায়িত্বশীলদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছাড়া টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়।

আজ সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সিলেটের একটি অভিজাত হোটেল হোটেল সুপ্রিমে আয়োজিত এক সংলাপে এ কথা বলেন প্রধান অতিথি সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. মো. নাসির উদ্দিন।

বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি (Bandhu Social Welfare Society) এর আয়োজনে এবং নাগরিকতা : সিভিক এনগেজমেন্ট ফান্ড (CEF) এর সহায়তায় অনুষ্ঠিত এ সংলাপের শিরোনাম ছিল—
স্থানীয় পর্যায়ে দায়িত্বশীলদের সম্পৃক্তকরণ: সেবাপ্রাপ্তির সুযোগ বৃদ্ধিতে স্থানীয় উদ্যোগ।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন—

যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, সিলেটের উপপরিচালক মো. আব্দুর রউফ শাহ

মহিলা অধিদপ্তর, সিলেটের উপপরিচালক শাহিনা আক্তার

, সমাজসেবা অধিদপ্তর, সিলেটের উপপরিচালক মো. আব্দুর রফিক

সিলেটের সিনিয়র সহকারী বিচারক ও জেলা লিগ্যাল এইড কর্মকর্তা – বিশ্বেশ্বর সিংহ
সিলেটের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. জন্মেজয় দত্ত।
সিলেট ইসলামিক ফাউণ্ডেশন এর সহকারী পরিচালক।
বিশেষ অতিথি, ড. মোঃ মাহমুদুল হাসান, সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ।
এবং বিভিন্ন GO,NGO প্রতিনিধিগন উপস্থিত ছিলেন।

সংলাপে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বন্ধু’র ম্যানেজার (পলিসি অ্যাডভোকেসি অ্যান্ড এইচআর) মোশিউর রহমান নাগরিকতা সিইএফ-ফান্ডেড প্রকল্পের অগ্রগতি এবং গ্যাপ অ্যানালাইসিস উপস্থাপন করেন বন্ধু’র প্রকল্প কর্মকর্তা ওয়াচাকুরুনি খান আকাশ।

আলোচনায় বক্তারা বলেন, জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতে হলে নীতি-নির্ধারণী পর্যায় থেকে শুরু করে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সমন্বিত পদক্ষেপ নিতে হবে। বিশেষ করে প্রান্তিক ও বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর সেবাপ্রাপ্তি নিশ্চিত করতে স্থানীয় পর্যায়ের সংলাপ ও অংশগ্রহণমূলক উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

অনুষ্ঠানের সমাপনীতে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন হিজড়া যুব কল্যাণ সংস্থা সিলেট’র সভাপতি সুক্তা।

সিলেট জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসে স্থাপি


আপডেট: ৪:১৪:১২, ২১ আগস্ট ২০২৫, বৃহঃ বার
সিলেট জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসে স্থাপি

 

 

সিলেট জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসে স্থাপি “প্রেস” ঢাকায় স্থানান্তরের সিদ্ধান্তে এসএমসিসিআই ও সারেগের প্রতিবাদ ও বিভাগীয় কমিশনার, সিলেট বিভাগ ও জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার, সিলেট বিভাগ এর কাছে স্মারকলিপি প্রদান।

 

সিলেট জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসে স্থাপিত “প্রেস” ঢাকায় স্থানান্তরের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়েছে সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি(এসএমসিসিআই) ও সিলেট অ্যাপার্টমেন্টে এন্ড রিয়েল এস্টেট গ্রুপ(সারেগ)।

 

২১আগস্ট বৃহস্পতিবার  এসএমসিসিআই ও সারেগ এর পক্ষ থেকে বিভাগীয় কমিশনার, সিলেট বিভাগ ও জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার, সিলেট বিভাগ এর কাছে পৃথক দুইটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। বিভাগীয় কমিশনার, সিলেট বিভাগ এর পক্ষে স্মারকলিপি গ্রহন করেন উম্মে সালিক রুমাইয়া, সিনিয়র সহকারী কমিশনার, সংস্থাপন শাখা এবং জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার, সিলেট বিভাগ এর জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) সোনিয়া সুলতানা। এসময় উপস্থিত ছিলেন সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ও সারেগ এর সভাপতি খায়রুল হোসেন, এসএমসিসিআই এর ১ম সহ-সভাপতি মো: ফেরদৌস আলম, সহ-সভাপতি আলুমুছ ছাদাত চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ মো: জহির হোসেন, সারেগ এর সাধারণ সম্পাদক ও এসএমসিসিআই এর পরিচালক দিলওয়ার হোসেন, এসএমসিসিআই এর সদস্য ও ট্র্যাভেল এন্ড ট্যুরিজম উপ কমিটির যুগ্ম আহবায়ক শাহেদ  আহমদ। সারেগ এর কোষাধ্যক্ষ তাজুল ইসলাম হাসান, শাহজাহান কবির ডালিম প্রমুখ।

স্মারকলিপিতে বলা হয় সিলেট জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসে ১৯৮৭-৮৮ সাল থেকে কার্যকরভাবে ভূমি রেকর্ড প্রক্রিয়া চালু হয়। এবং এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে জনসাধারণের দূর্ভোগ ও হয়রানি কমাতে ২০১২ সাল থেকে সিলেটে “প্রেস” কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে এবং বর্তমান সময় পর্যন্ত অত্যান্ত সফল ও দ্রুততার সহিত কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। উক্ত প্রেস স্থানীয় ভূমি সংক্রান্ত কাজের গতিশীলতা, স্বচ্ছতা ও জনসাধারণের ভোগান্তি হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। সিলেট বিভাগের আওতাধীন ৩৬টি উপজেলার জরিপ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

 

এর মধ্যে ৫হাজার ৪শত ৫৭ টি মৌজার মধ্যে অধিকাংশ মৌজার গেজেট প্রকাশ প্রক্রিয়াধীন। অসমাপ্ত মৌজার মধ্যে সিলেট মিউনিসিপালিটি, সদর ও জগন্নাথপুর, গোলাপগঞ্জসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপজেলার জরিপ কাজ অসম্পূর্ণ রয়েছে।সম্প্রতি উক্ত প্রেস কার্যক্রম ঢাকায় স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে বলে জানা গেছে, যা সিলেট অঞ্চলের সাধারণ জনগণ, ভূমি মালিক ও কৃষকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ও অসুবিধাজনক।

 

এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে,ভূমি সংক্রান্ত জরুরি নথিপত্র ও খতিয়ানের কাজ মারাত্মকভাবে বিলম্বিত হবে, জনসাধারণকে বারবার ঢাকা যেতে হবে, যা সময় ও অর্থের অপচয় ঘটাবে,সিলেটের দীর্ঘস্থায়ী ভূমি সমস্যাগুলোর দ্রুত সমাধান বাধাগ্রস্ত হবে। সিলেটবাসীর দূর্ভোগ, ভোগান্তী ও হয়রানী বৃদ্ধি পাবে। অসমাপ্ত মৌজাগুলোর জরিপ কাজ বিলম্তিত হবে এবং দীর্ঘসূত্রতার সৃষ্টি হবে। প্রেস কার্যক্রম সিলেট হওয়ার ফলে সিলেটের জনগণ অতি দ্রুত প্রিন্ট পরচা পেয়ে যাচ্ছে। প্রেস কার্যক্রম ঢাকায় স্থান্তরিত হলে আগের মতো প্রিন্ট পরচা পেতে কয়েক বছর লেগে যাবে।ফলে ভূমির মালিকানায় জটিলতা আরো বাড়বে এবং জমি কেনাবেচায়ও জনগন চরম ভোগান্তির সম্মূখীন হবে।

 

ইতিমধ্যে ২০২১ সালে একবার প্রেস স্থানান্তরের চেষ্টা করা হয়। সিলেটবাসীর তীব্র প্রতিবাদ ও প্রতিক্রিয়ার ফলে থেমে যায়। একটি মহল তাঁদের নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য এবং সিলেটের মানুষকে হয়রানী করে ফায়দা লোটার জন্য দীর্ঘদিন থেকে ঢাকায় প্রেস স্থান্তরের চেষ্টা করছে। সিলেট জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসে স্থাপিত “প্রেস” ঢাকায় স্থানান্তরের সিদ্ধান্তে সিলেটের শান্তি প্রিয় মানুষ খুবই সংকিত, সংক্ষুব্ধ ও আতংকিত।

 

তাই ১. সিলেট জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসে “প্রেস” পুনরায় চালু রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।২. ঢাকায় স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। ৩. সিলেটে ভূমি ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরণ ও জনবান্ধব সেবা নিশ্চিতে স্থানীয়ভাবে সব ধরনের সেবা বজায় রাখা। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য এসএমসিসিআই ও সারেগ এর পক্ষ থেকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়।

মৃত্যু থেকে এক সেকেন্ড দূরে_ সেই ভয়াবহ দিন আজ


আপডেট: ৯:৩৭:০৪, ০২ আগস্ট ২০২৫, শনি বার
মৃত্যু থেকে এক সেকেন্ড দূরে_ সেই ভয়াবহ দিন আজ

 

মৃত্যু থেকে এক সেকেন্ড দূরে_
সেই ভয়াবহ দিন আজ

শুক্রবার, ২রা আগস্ট ২০২৪। প্রতিটি ঘরে নিস্তব্ধতা, বাইরে সাউন্ড গ্রেনেড আর গুলির শব্দ। টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড এবং গাড়ির চাকার ধোঁয়ায় আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। আন্দোলনকারীরা আগের দিন রাতে জানালো, তারা জুমার নামাজের পর চারদিক থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকে মিলিত হবে। দুপুর ২:৩০ এর দিকে হাজার হাজার শিক্ষার্থী শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে শাবির গেইটে উপস্থিত হয়। পুলিশ ও সি.আর.টি ছিল সতর্ক অবস্থানে। পুলিশ জানায়, তারা হামলা করবে না, শিক্ষার্থীরা যেন শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করে। কিন্তু খানিক পরেই পুলিশ তাদের ট্যাংক ও রিজার্ভ বাহিনী নিয়ে আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দিতে শুরু করে। তখন আন্দোলনকারীরা গেইট থেকে মদিনা মার্কেটের দিকে মিছিল নিয়ে যাত্রা শুরু করে। সুরমা এলাকা পার হওয়ার আগেই পুলিশ পিছন থেকে আন্দোলনকারীদের উপর হামলা শুরু করে। এলোপাতাড়ি গুলি, সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ারশেলে আন্দোলনকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
আন্দোলন শুরু হওয়ার আগেই গেইটে ছিলাম আমি ও শাবিপ্রবি প্রতিনিধি মিশকাত। হামলা শুরু হওয়ার আগেই মঈন উদ্দিন মঞ্জু ভাই, মিশকাত আর মোসাহিদসহ আমরা বাইক নিয়ে মাউন্ড এডোরা হাসপাতালে চলে আসি। হাসপাতালের পার্কিং-এ গাড়ি রেখে ভিডিও ধারণ শুরু করি। হামলা বেগতিক দেখে আমরা হাসপাতালের সামনে অবস্থান করি। এমন সময় পুলিশ হাসপাতালের দিকে ফায়ারিং শুরু করে। সাংবাদিক বলে বারবার ডাক দেয়ার পরও তারা আক্রমণ করতে থাকে। পরে টিয়ারশেলের ধোঁয়া ও গন্ধে আমরা অনেকটা অসুস্থ হয়ে পড়ি। তখনই ৫টা ছররা গুলি আমার গায়ে এসে লাগে। একটি বুকে, একটি ঠোঁটে এবং আরেকটি চোখের নিচে এসে লাগেএবং আমি মাটিতে লুটিয়ে পড়ি। সাথে সাথে মিশকাত এবং আমার সহকর্মীরা আমাকে মাউন্ড এডোরার ইমার্জেন্সিতে নিয়ে যায়। কর্তব্যরত চিকিৎসকের সহায়তায় ১টি গুলি বের করতে পারলেও বাকিগুলো বের করা সম্ভব হয়নি। পরে রাতেই আমাকে ওসমানী মেডিক্যালে স্থানান্তরিত করা হয়। এক্সরের রিপোর্ট দেখে হাসপাতালের ডাক্তারর দুইটি গুলি বের করেন। পরে একদিন চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরি । গুলির যন্ত্রনায় তখন খুব কষ্টে ছিলাম। এক মাস পর ঢাকায় ৬জন সার্জারীর অধ্যাপককে দেখালাম। তারা পরামর্শ দিলেন অপারেশন করার জন্য। পরবর্তীতে সিলেট নগরীর নয়াসড়কের মাউন্ট এডোরা হাসপাতালে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সাবেক সহকারী পরিচালক ও অধ্যাপক ডাক্তার আবুল কালাম আজাদ ভাই অপারেশন করে গুলি বের করেন। ঘটনার পর কিছুদিন পর পর শরীরে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিলেও বর্তমানে আগের চেয়ে সুস্থ আছি। জীবনের এমন কঠিন মুহূর্তে যারা আমার জন্য প্রার্থনা করেছেন এবং বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছেন তাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং জুলাই আন্দোলনে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।
জীবনের কঠিন সময়গুলোতে যে ভালোবাসা ও সহানুভূতি পেয়েছি, তা কখনও ভুলবো না। আপনাদের দোয়া ও সহায়তায় বেঁচে আছি। শ্রদ্ধা জানাই সেই আন্দোলনে আহত ও শহীদ সবাইকে।
জুলাই আন্দোলন শুধু একটি স্মৃতি নয়—আমার শরীরে এখনো সেই দিনের চিহ্ন রয়ে গেছে।


মিঠু দাস জয়
ব্যুরো প্রধান,সিলেট
দৈনিক কালবেলা

আমিও মাঠে ছিলাম


আপডেট: ১২:৪২:২৫, ২৯ জুলাই ২০২৫, মঙ্গল বার
আমিও মাঠে ছিলাম

 

 

সাংবাদিক,সিপার চৌধুরী: ছত্রিশ জুলাইয়ের সময় প্রতিদিন ছিলাম মাঠে গণমাধ্যম কর্মী হিসেবে। এতে (শাবিপ্রবির) শাহজালাল বিজ্ঞানও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে আমার ক্যামেরাম্যান আহত হয়েছে তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে আমিও চ্যানেল আই প্রতিনিধি সাদিকুর রহমান সাকী  এবং আরেক সহকর্মী জহির রায়খান সহ আহত হয়েছি।

আরেকদিন মদীনা মার্কেট পয়েন্টে দায়িত্বরত অবস্হায় গ্লোবাল টিভির ক্যামেরাম্যান আহত হয়েছে এবং তার হাতের ক্যামেরা ছিনিয়ে নিয়েছে ওরা! তাকে উদ্ধার করতে আমিও গ্লোবাল টিভির ব্যুরো প্রধান মুহাম্মদ মাহতাব উদ্দিন তালুকদার আহত হয়েছি।

আরেকদিন বাদ জুময়া এখন টিভির বর্তমান রিপোর্টার সন্দীপন শুভ এবং আমার ক্যামেরাম্যান ও আমার পরিবার সহ প্রায় ৪/৫ ঘন্টা শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থায় ছিলাম মাউন্ট এডোরা হাসপাতালে! আর প্রিয় শহীদ আবু তুরাব যে দিন শহীদ হয়, সে দিনের ইবনে সিনা হাসপাতালের কাহিনি তো এক ইতিহাস হয়ে রয়েছে এবং অনেকের চোখে শুধু নয় মোবাইলেও ভিডিও রয়েছে ডেভিলদের আচরণবিধি!
লাস্ট ৫আগষ্ঠ দুপুর বেলা পূর্ব জিন্দা বাজার হক সুপার মার্কেটের সামনে পুলিশের ছর-রা গুলি লাগে বাম হাতে! তো এতো কিছুর পর আমরা তো কোথাও বলে বেড়াইনি আমি আহত!আমি জুলাই যোদ্ধা!

 

কেননা আমি ছিলাম গণমাধ্যম কর্মী এবং সেটা ছিলো আমার ডিউটি।
সবার নোট আছে আমাদের কাছেঃ কারা ঐ সময় ডিউটি তে গিয়েছিলো শুধু মাত্র তথ্য আদানপ্রদানের জন্য বা সোর্স গিরি করার জন্য! আবার কারা ঘর থেকেই বের হয়নি ঐ সময়। এবং বর্তমানে যেসকল সাংবাদিক সাবরা সকল প্রোগ্রামে এদেরকে (ডেভিলদেরকে) শেল্টার দিয়ে উপস্থিত করান,এরা ( এই শেল্টার দাতা) কাউকে তখনকার সময় মাঠে দেখিনি। শহীদ আবু তুরাব যখন আহত হয়েছিলো পুরান লেনের সামনে তখন আমরা কতেক সহকর্মী সহ ছিলাম শাবিপ্রবির সামনে ডিউটি অবস্থায়।

তখনই শুনলাম সে আহত হয়েছে! পরবর্তীতে জানলাম এবং ভিডিও ফুটেজ দেখলাম কেউ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়নি! একটা রিক্সা তে উঠিয়ে দিয়ে নিজের দায়িত্ব এখানেই শেষ করেছিলো! কিন্তু আজ এরা চোখে সরিষা তেল দিয়ে কাঁদে আর নিজেকে জুলাই যোদ্ধা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চায় শহীদ আবু তুরাবের লাশের উপর ভর করে। এর জন্য কারা দায়ী প্রশ্ন থেকে গেলো এখানে!! বিস্তারিত নিয়ে আসছি আগামী পর্বে

ফেসবুক থেকে কপি

প্রিয় শাহেদের বিয়ে এবং শাহেদ প্রসঙ্গে কিছু কথা


আপডেট: ৩:১১:২২, ০৭ মে ২০২৫, বুধ বার
প্রিয় শাহেদের বিয়ে এবং শাহেদ প্রসঙ্গে কিছু কথা

 

কবির আহমদ সুহেল: সাংবাদিক, সম্পাদক, দৈনিক প্রভাত বেলা

 

প্রিয় শাহেদের বিয়ে এবং শাহেদ প্রসঙ্গে কিছু কথা – ১ম পর্ব

গত জুমআবার ২ মে রাতে প্রিয় শাহেদের ওয়ালিমা সম্পন্ন হয় নগরীর একটি অভিজাত রেষ্টুরেন্টে।
সাংবাদিক, রাজনীতিক, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের অংশগ্রহণে একটা চমৎকার আয়োজন।
ঐরাত থেকেই অনুষ্ঠানে অংশ নেয়া স্বজনরা ছবি সম্বলিত পোস্ট দিচ্ছেন। শাহেদ নিয়ে প্রশংসার নানা বর্ননা দিচ্ছেন। এটাই স্বাভাবিক।
আমার সেলফোনে ছবি না থাকা এবং ব্যস্ততায় যথাসময়ে পোস্ট দিতে পারিনি। তবে মনযোগ সহকারে প্রকাশিত পোস্টগুলো পড়েছি।
মনে হলো অনেকেই লেখার খাতিরে দু’কলম লেখা এই টাইপেই লিখেছেন। তাই কিছু নিগুঢ় কথা লিখবার অভিপ্রায় জাগ্রত হল হৃদয়ের গহীনে।
সফলতার অনুকরণীয় এক যুবক শাহেদ। আমার দীর্ঘ পর্যবেক্ষণে এই সফলতার পেছনে শাহেদের ৫ টি গুন নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করেছে:
(১) সততা- শাহেদের সততা এমন মানদণ্ডে সে যখন প্রভাতবেলায় কাজ করতো তার কাছে আমার দুটি একাউন্টেট এটিএম কার্ড থাকতো। প্রায় কোটি টাকা ব্যালেন্সের ঐ একাউন্টের পাসওয়ার্ডও তার কাছে। জমা উত্তোলন সে ই করতো অধিকাংশ সময়ে। সততার পরীক্ষায় সে উত্তীর্ণ। সময় ২০০৮ থেকে ২০১০ সাল।
(২) নির্বিবাদী শাহেদ। প্রায় দুই যুগের অধিক সময় থেকে চেনা শাহেদের কারো সাথে বিবাদ হয়েছে এরকম ঘটনা জেনেছি মাত্র ১ টি।
(৩) হিসেবী শাহেদ। হিসেবে বাদশাহ, বেহিসাবে ফকির। এই নীতি বাক্য শাহেদ অনুসরণ করতো শতভাগ।
(৪) পরিচ্ছন্ন ও মার্জিত আচরণ। শাহেদ খুব সৌখিন রুচিসম্পন্ন। রুচিসম্মত পোশাক আশাকের পূণতা আনতো তার মার্জিত বাচনিক উপস্থাপনায়।
(৫) উত্তম চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। সময়ের সাথে পাল্লা না দিয়ে নিভৃতে উত্তম চরিত্র ধারন ও লালন করে শাহেদ। পান, সিগারেটের ও ধারে কাছে নেই সে।
এক সময় ফটো সাংবাদিকতায় বিভোর শাহেদ এখন পুরোদস্তুর ব্যবসায়ী। প্রাতিষ্ঠানিক সম্পর্ক উতরিয়ে অনেকটা আমার পরিবার সদস্যদের মত। তার সফলতার পেছনে উপরোক্ত বৈশিষ্ট্যগুলো দারুণভাবে তাকে প্রেরণা যুগিয়েছে।
আরো চমকপ্রদ কিছু বিষয় তার বিয়ে ওয়ালিমা আয়োজন কে ঘিরে। পরিলক্ষিত পর্যবেক্ষণ নিয়ে আরেক পর্বে লিখব ইনশাআল্লাহ। ধৈর্যচ্যুতি ঘটাতে চাইনা কারো।

সিলেটে নগরের এক ব্যস্ত ফটো সাংবাদিক হয়ে উঠেছিলো শাহেদ


আপডেট: ১:১১:৫৩, ০৫ মে ২০২৫, সোম বার
সিলেটে নগরের এক ব্যস্ত ফটো সাংবাদিক হয়ে উঠেছিলো শাহেদ

 

 

সিলেটে নগরের এক ব্যস্ত ফটো সাংবাদিক হয়ে উঠেছিলো শাহেদ। মিডিয়াগাইডের ফটোগ্রাফার শাহেদ এখন একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। সাংবাদিক পরিচয়ে হঠাৎ ছন্দপতন ঘটিয়ে পরিচিতি পেল ব্যবসায়ী। গত দু’দিন যারা তাঁর বিয়ের ফটো দিয়ে স্ট্যাটাস দিলেন তারা সবাই তাঁর ব্যবসায়ী পরিচয়টাকেই বড় করে তুলেছেন। অথচ তার বিয়েতে যে ক’জন রাজনীতিবিদও ব্যবসায়ী উপস্থিত ছিলেন তার চেয়ে সাংবাদিকদের উপস্থিতি কোনো অংশেই কম ছিলো না। দু একজন ছাড়া সহকর্মী সিনিয়র জুনিয়র সাংবাদিকদের কাউকেই বাদ রাখেনি দাওয়াত থেকে। ঢেঁকী স্বর্গে গেলেও ধান ভাঙে- এটিই তার স্বভাবজাত চরিত্র। আমার শাহেদও তেমন। তবে সাংবাদিক পরিচয় কখনও সাবেক হয় না। শাহেদ আমার কাছে ফটো সাংবাদিকই। কারণ তাঁর তোলা অসংখ্য ছবি এখনও কথা বলে দেয়ালে দেয়ালে।
২০০৩ সালে মিডিয়াগাইড চালুর পর একদিন শাহেদকে নিয়ে এলেন তাজুল ভাই। চিকচিকে কালো মায়ারী চেহারার শাহেদের কর্মজীবন সেই শুরু। আর তাঁকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। এর সবচেয়ে বড় যে শক্তি ছিলো তার সে খুবই মিষ্টভাষী এবং ধৈর্যশীল। জীবনে এর ফলটাও সে পেয়েছে। পরিচয় সূত্রে তাঁর বাবা মাকে আমি মামা-মামী ডাকি।
আপাদমস্তক একজন ভালো মানুষ শাহেদের বাবা শাহজাহান মামা। মামীও খুবই আল্লাহওয়ালা। সন্তানের এমন সাফল্যের পেছনে বাবা মায়ের দোয়া আর আল্লাহর দয়াই মুল।
গত শুক্রবার আমার ভীষণ ভালো লাগছিলো শাহেদের ওয়ালিমায় উপস্থিত হয়ে। আবেগে অজান্তেই চোখের কোনে জল গড়িয়েছে নিজেরই। সবকিছুর জন্য শোকরিয়া মহান মাবুদের কাছে। আলহামদুলিল্লাহ। জীবনে সূখী হও শাহেদ। বহুদূর এগিয়ে যাও মানুষের মমতায়। তোমার ঘরে আসা বোনটির জন্যও শুভ কামনা রইল।

সাংবাদিক, ফয়ছল আলম

উইশ ফাউন্ডেশনের নাসিমা ইসলামের ঝুলিতে টাওয়ার হ্যামলেটস সিভিক অ্যাওয়ার্ড ২০২৫


আপডেট: ৮:৩৮:৪৯, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, শুক্র বার
উইশ ফাউন্ডেশনের নাসিমা ইসলামের ঝুলিতে টাওয়ার হ্যামলেটস সিভিক অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

 

 

আফরিন আহমেদ :: লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটস সিটি হলে ২৩ এপ্রিল , বুধবার সন্ধ্যায় আয়োজিত বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে ঘোষণা করা হয় এ বছরের টাওয়ার হ্যামলেটস সিভিক অ্যাওয়ার্ডের ফলাফল। পাঁচটি বিভাগে দেওয়া এ পুরস্কারের ‘কমিউনিটির জন্য অসামান্য অবদান’ বিভাগে শ্রেষ্ঠত্বের স্বীকৃতি লাভ করেন উইশ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান নাসিমা ইসলাম। ফার্স্ট সিটিজেন ও স্পিকার কাউন্সিলর সাইফ উদ্দিন খালেদ তাঁর হাতে ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেন।

যুক্তরাজ্য সরকারের নিবন্ধিত উইশ ফাউন্ডেশন প্রতি বৃহস্পতিবার লন্ডনের বিভিন্ন স্থানে গৃহহীন, শরণার্থী ও নিম্ন‑আয়ের মানুষকে বিনামূল্যে খাবার সরবরাহ করে। ১১ জন স্থায়ী কর্মী ও ২২জন স্বেচ্ছাসেবকের দল নিয়মিত এই কার্যক্রম পরিচালনা করছে, যার আওতা দিন দিন বাড়ছে। শুধু খাবার নয়—সংস্থাটি উপকারভোগীদের মানসিক ও সামাজিক সহায়তাও দিয়ে থাকে, যাতে তারা সমাজে পুনরায় প্রতিষ্ঠা পায়।

খাদ্য সহায়তার পাশাপাশি উইশ ফাউন্ডেশন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষার উন্নয়নে সক্রিয়। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শীতবস্ত্র, খাবার ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়। একই সময়ে বিধবা, বৃদ্ধ ও শীতার্তদের হাতে নগদ আর্থিক সহায়তা ও ঘর তৈরী করে দেওয়া হচ্ছে।

পুরস্কার গ্রহণের পর নাসিমা ইসলাম বলেন, “এই স্বীকৃতি আমার একার নয়; আমার পাশে থাকা প্রতিটি স্বেচ্ছাসেবক, দাতা ও শুভাকাঙ্ক্ষীর অর্জন। কমিউনিটির হৃদয়ে ভালোবাসা আর সহযোগিতার যে শক্তি লুকিয়ে আছে, সেটিই আমাদের পথচলার অনুপ্রেরণা। বিশেষ কৃতজ্ঞতা আমাদের টিমের প্রতিটি সদস্যদের প্রতি তারা না থাকলে উইশ ফাউন্ডেশন এত দুর আসতে পারত না।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত কমিউনিটি নেতারা আশা প্রকাশ করেন, নাসিমা ইসলামের এই সাফল্য নতুন প্রজন্মকে স্বেচ্ছাসেবী কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতে উৎসাহিত করবে এবং টাওয়ার হ্যামলেটসের বহুমাত্রিক সমাজে সহমর্মিতা ও সম্প্রীতির বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করবে।

বিতর্কিত নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিল করে জনগণের নিকট গ্রহণযোগ্য নতুন কমিশন গঠন করতে হবে —————————মুফতী আলী হাসান উসামা


আপডেট: ৮:২৪:৫৬, ২২ এপ্রিল ২০২৫, মঙ্গল বার
বিতর্কিত নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিল করে জনগণের নিকট গ্রহণযোগ্য নতুন কমিশন গঠন করতে হবে —————————মুফতী আলী হাসান উসামা

 

 

খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় উলামা বিষয়ক সম্পাদক মুফতী আলী হাসান উসামা নাস্তিক্যবাদ ও কথিত নারীবাদের প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন,’এসব সুপারিশ এদেশের সংখ্যাগরিষ্ট মানুষের চিরাচরিত ধর্মীয় বিশ্বাস ও অনুভূতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।যেসব সুপারিশ এদেশে ধর্মীয় ও সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে।তাই তথাকথিত নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ এদেশের জনগণ মানে না।’
তিনি আজ বিকেলে ফিলিস্তিনের গাজায় মুসলিম নিধন ও ভারতের সংসদে ওয়াকফ বিল পাশের প্রতিবাদে খেলাফত মজলিস সিলেট জেলা ও মহানগর শাখার ডাকে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ মিছিল উত্তর সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছিলেন।
তিনি বলেন,’আমরা মনে করি ফিলিস্তিন-ইস্রাইল যুদ্ধ বিরতিই যথেষ্ট নয়, বরং যতদিন মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার অবৈধ দখলদার ইসরাইলের অস্তিত্ব নিশ্চিহ্ন করে ফেলা সম্ভব না হবে, ততদিন এ যুদ্ধ থামবে না।তাই গোটা মুসলিম বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রয়োজনে সম্মিলিত বাহিনী গঠন করে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে হবে।’
তিনি ভারতের সংসদে ওয়াকফ বিল পাশের নিন্দা জানিয়ে বলেন,’হিন্দুত্ববাদী মোদী সরকার মুসলমানদের ধর্মীয় স্থাপনা মসজিদ,মাদরাসা, গোরস্থান ও ঈদগাহ দখলের পথ প্রশস্ত করা হয়েছে। এ বিল প্রত্যাহার না করলে মোদী সরকারের জন্য এটা বুমেরাং হবে।’ আজ ২২ এপ্রিল মঙ্গলবার খেলাফত মজলিস সিলেট জেলা ও মহানগরীর উদ্যোগে নগরীর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ থেকে চৌহাট্রা পর্যন্ত কয়েক হাজার মানুষের বিশাল বিক্ষোভ মিছিলে তিনি উপরোক্ত কথা গুলো বলেন। জেলা সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা নেহাল আহমদের সভাপতিত্বে ও মহানগর সাধারণ সম্পাদক জাবেদুল ইসলাম চৌধুরীর পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আব্দুল হান্নান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সিলেট মহানগরী সভাপতি মাওলানা তাজুল ইসলাম হাসান,সহ সভাপতি আব্দুল হান্নান তাপাদার,শাহ আশিকুর রহমান,কে এম আব্দুল্লাহ আল মামুন,মাওলানা শামসুদ্দীন মুহাম্মদ ইলিয়াস,সিলেট জেলা সহ সভাপতি মাওলানা মুখলিসুর রহমান,শামসুল ইসলাম,জেলা সাধারণ সম্পাদক মাওলানা দিলওয়ার হোসাইন,সহ সাধারণ সম্পাদক মাওলানা ওলিউর রহমান,মাওলানা আশিকুর রহমান,মহানগর সহ সাধারণ সম্পাদক প্রিন্সিপাল সাইফুর রহমান খোকন, সিলেট মহানগর সহ সভাপতি মাওলানা মঞ্জুরে মাওলা,ইনঞ্জিনিয়ার আনোয়ারুল ইসলাম,সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মনজুরে মাওলা, ওলামা সম্পাদক মাওলানা ওলিউর রহমান, অফিস ও প্রচার সম্পাদক মুহাম্মদ আব্দুস শহীদ, সহঅফিস ও প্রচার সম্পাদক জুবায়ের আহমদ আহমদ, জেলা বায়তুলমাল সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ,জেলা শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম,কৃষি ও ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মুজিবুর রহমান,যুব বিষয়ক আহমদ মাহফুজ আদনান,প্রশিক্ষন সম্পাদক মুহাম্মদ আলী নুর।
ছাত্র মজলিস সিলেট মহানগরী সভাপতি ও কেন্দ্রীয় পরিষদ সদস্য মিজানুর রহমান,সিলেট পূর্ব জেলা সভাপতি সালমান আহমদ প্রমুখ।

সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি(এসএমসিসিআই) এর ২০২৫-২৭ মেয়াদের নব নির্বাচিত পরিচালনা পরিষদের দ্বায়িত্ব গ্রহন


আপডেট: ৮:০২:৩৯, ০৫ এপ্রিল ২০২৫, শনি বার
সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি(এসএমসিসিআই) এর ২০২৫-২৭ মেয়াদের নব নির্বাচিত পরিচালনা পরিষদের দ্বায়িত্ব গ্রহন

 

সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি(এসএমসিসিআই) এর ২০২৫-২৭ মেয়াদের নব নির্বাচিত পরিচালনা পরিষদের দ্বায়িত্ব গ্রহন।

০৫ এপ্রিল শনিবার আনন্দ টাওয়ারস্থ, এসএমসিসিআই এর কনফারেন্স হলে সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি(এসএমসিসিআই) এর ২০২৫-২৭ মেয়াদের নব নির্বাচিত পরিচালনা পরিষদের দ্বায়িত্ব গ্রহন অনুষ্টান অনুষ্টিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন এসএমসিসিআই এর সদ্য বিদায়ী সভাপতি আফজাল রশীদ চৌধুরী। পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াতের মাধ্যমে সভার কাজ শুরু করা হয়। শুরুতে সভাপতি সাহেব নব নির্বাচিত পরিচালনা পরিষদের সকল সদস্যবৃন্দকে ধন্যবাদ জানান। এবং সদ্য বিদায়ী সকল পরিচালকবৃন্দকে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, সভাপতি থাকাকালীন সময়ে সকল পরিচালকবৃন্দের আন্তরীক সহযোগীতায় সফলতার সহিত উনার মেয়াদকাল সম্পন্ন করেছেন। তিনি বলেন, বর্তমান নির্বাচিত পরিষদ অত্যন্ত দক্ষ একটা পরিষদ। আমি তাদের সর্বাঙ্গীন সফলতা কামনা করেন। সভাপতি নবনির্বাচিত পরিচালনা পরিষদের সভাপতির হাতে ফাইল হস্তান্তর ও ফুল দিয়ে বরণ করেন। সদ্য বিদায়ী কোষাধ্যক্ষ মো: মাহবুবুর রহমান নব নির্বাচিত কোষাধ্যক্ষ মো: জহির হোসেন এর হাতে বিগত দিনের অর্থনৈতিক বিবরণী তুলে দিয়ে দ্বায়িত্ব হস্তান্তর করেন। পরবর্তীতে নব নির্বাচিত ১ম সহ-সভাপতি মো: ফেরদৌস আলম, সহ-সভাপতি আলীমুছ ছাদাত চৌধুরী ও পরিচালনা পরিষদের সকল সদস্যবৃন্তকে ফুল দিয়ে বরণ করা হয় এবং নব নির্বাচিত পরিচালনা পরিষদ দ্বায়িত্বভার গ্রহন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন নব নির্বাচিত সভাপতি খায়রুল হোসেন, সদ্য বিদায়ী সভাপতি আফজাল রশীদ চৌধুরী, ১ম সহ-সভাপতি মো: ফেরদৌস আলম, সহ-সভাপতি আলীমুছ ছাদাত চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ মো: জহির হোসেন, সদ্য বিদায়ী পরিচালক জিয়াউল গণী আরিফীন, নব নির্বাচিত পরিচালক মো: ফারুক আহমদ, মো: মাহবুবুর রহমান, তোফায়েল আহমদ লিমন, মো: আব্দুল কাদির, শাব্বির আহমদ চৌধুরী, মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, দিলওয়ার হোসেইন, মো: কাপ্তান হোসেন, মোহাম্মদ আনিস প্রমুখ।

সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে যোগ দিয়েছেন


আপডেট: ৭:৪৯:০২, ০১ মার্চ ২০২৫, শনি বার
সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে যোগ দিয়েছেন

 

 

 

সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে যোগ দিয়েছেন ডা.মোহাম্মদ গোলাম রব মাহমুদ শোয়েব (এমবিবিএস, এফসিপিএস মেডিসিন, এফআরসিপি গ্লাসগো, এফএসিপি ইউএসএ) । আজ পহেলা মার্চ রবিবার তিনি এ দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। এসময় সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক প্রফেসর শাহেদ আহমেদ, সহযোগী অধ্যাপক প্রফেসর মনোয়ারুল ইসলাম ভূইয়া সহকারী অধ্যাপক সোমা সরকার সহ সংশ্লিষ্টরা ফুল দিয়ে বরণ করে নেন তাকে।
সর্বশেষ সিলেট জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ছাতক উপজেলার সদর ইউনিয়নের মল্লিকপুর গ্রামের গর্বিত সন্তান ডা.মোহাম্মদ গোলাম রব মাহমুদ শোয়েব ২০০১ সালে এমবিবিএস পাস করে ২০০৩ সালে এইচএমও হিসেবে যোগদেন বিএসএমএমইউতে। এরপর ২০০৪ সাল থেকে জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মজীবন শুরু করেন। সেখানে বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন দীর্ঘ দুই দশক।
শিল্পনগরী ছাতকের মধ্যবাজারের বাসিন্দা ভাষাসৈনিক,সর্বজন শ্রদ্ধেয় প্রবীণ চিকিৎসক
ও আলোকিত মানুষ ডাক্তার গোলাম মন্তকার সুযোগ্য সন্তান ডা. মোহাম্মদ গোলাম রব শোয়েব।
তিনি যুক্তরাজ্য প্রবাসী বিশিষ্ট সলিসিটর গোলাম জিলানী মাহবুব,বিশিষ্ট রাজিনীতিবিদ, যুক্তরাজ্য প্রবাসী মাহফুজ শিপলু,ছাতক উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান, যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মাজকুর পাভেলের ছোট ভাই।

লন্ডনে ছেলের বাসায় খালেদা জিয়া


আপডেট: ৪:২২:৩৫, ২৫ জানুয়ারি ২০২৫, শনি বার
লন্ডনে ছেলের বাসায় খালেদা জিয়া

 

 

ঝর্ণা বেগম, যুক্তরাজ্য থেকে :: ১৭ দিন লন্ডনের একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন থাকার পর বাসায় ফিরেছেন বিএনপির চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।

শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় দিবাগত রাত ৯ টায় (বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাত ৩ টার দিকে) ‘ দ্যা লন্ডন ক্লিনিক’ থেকে ছেলে তারেক রহমানের বাসায় ফিরেছেন তিনি। খালেদা জিয়া এই ক্লিনিকে ১৭ দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন।

বাসায় ফিরলেও দ্য লন্ডন ক্লিনিকের চিকিৎসক প্যাট্রিক কেনেডি ও জেনিফার ক্রসের তত্ত্বাবধানে বাসায় থেকে খালেদা জিয়া চিকিৎসা নেবেন।

এর আগে শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) বাংলাদেশ সময় ভোর সাড়ে ৪ টায় খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক লন্ডনে অবস্থানরত ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেছিলেন, ‘খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপনের বিষয়ে মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরা এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেননি। তার বয়স ও স্বাস্থ্যের ওপর বিবেচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বর্তমানে ওষুধের মাধ্যমে যে চিকিৎসাপদ্ধতি চলছে, সে ব্যাপারে ‘লন্ডন ক্লিনিক’ ও যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিনস মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকেরা একমত হয়েছেন।’

তিনি বলেন, ‘লন্ডনের কিংস কলেজের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা খালেদা জিয়াকে দেখে গেছেন। চিকিৎসকেরা দুটি পরীক্ষা করতে দিয়েছেন। শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) এই পরীক্ষাগুলোর ফলাফল এলে সন্ধ্যায় খালেদা জিয়া হাসপাতাল থেকে ছুটি নিয়ে বাসায় চলে যেতে পারেন। খালেদা জিয়ার বড় ছেলে আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাসা থেকে তিনি প্রফেসর প্যাট্রিক কেনেডি ও জেনিফার ক্রসের তত্ত্বাবধানে মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চিকিৎসা নেবেন।’

ডা. জাহিদের এই বক্তব্যের ২৪ ঘণ্টা পর শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ৯টার দিকে হাসপাতাল ছেড়ে বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় ওঠেন খালেদা জিয়া।

জানা গেছে, একটি জিপে করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজে ড্রাইভ করে তার মা খালেদা জিয়াকে নিয়ে উত্তর লন্ডনের কিংস্টনের বাসায় ফেরেন। এ সময় সঙ্গে ছিলেন তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান, ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শামিলা রহমান। এসময় একটি ছবিতে বেশ হাসিমাখা মুখ দেখা যায় তাদের।

জানা গেছে, খালেদা জিয়ার বাসায় ফেরা উপলক্ষে তারেক রহমান ও প্রয়াত আরাফাত রহমানের তিন কন্যা সন্তান, খালেদা জিয়ার দুই পুত্রবধূ এবং অন্যান্য আত্মীয় স্বজন তারেক রহমানে বাসায় ভিড় করেছেন। বাসাটাকে খালেদা জিয়ার রুচি ও পছন্দ অনুযায়ী সাজানো হয়েছে।

উল্লেখ্য, ৮ জানুয়ারি খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে পৌঁছান। ওই দিন স্থানীয় সময় বেলা সাড়ে ১১টায় লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে সরাসরি লন্ডন ক্লিনিকে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তিনি অধ্যাপক জন প্যাট্রিক কেনেডির অধীনে চিকিৎসাধীন আছেন।

তথ্যবিবরণী বিশ্বনাথে জেলা তথ্য অফিসের নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত


আপডেট: ৬:৪৫:৩১, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫, বৃহঃ বার
তথ্যবিবরণী বিশ্বনাথে জেলা তথ্য অফিসের নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

 

সিলেট, বৃহস্পতিবার, ০৯ মাঘ (২৩ জানুয়ারি):
সিলেট জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে বিশ্বনাথ উপজেলার দিঘলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ২৩ জানুয়ারি জেলা তথ্য অফিসের উপপরিচালক মো. সালাহ উদ্দিনের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সাখাওয়াত এরশেদ। এতে দিঘলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উষা রানী গোস্বামী বক্তব্য রাখেন। সমাবেশে বক্তাগণ নারী উন্নয়নে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপসমূহ এবং বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গঠনের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সাখাওয়াত এরশেদ বলেন, নারীদেরকে স্বাবলম্বী হতে নানাবিধ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা আবশ্যক। তাছাড়া সরকার অনগ্রসর, অবহেলিত, বেকার মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থান ও আয়বর্ধক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে অনেক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ব্যবস্হা করেছে। তিনি আরো বলেন, শিক্ষিত নারীরা বিভিন্ন প্রশিক্ষণ নিয়ে পুরুষের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করছে এবং নিজেদের সাবলম্বী করে তুলেছে।

সভাপতির বক্তব্যে জেলা তথ্য অফিসের উপপরিচালক মো. সালাহ উদ্দিন বলেন, নারী ও শিশুর উন্নয়নে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপসমূহ অনুসরণ করলে তাঁদের উন্নয়ন ও সাফল্য দ্রুত হবে। সম-অধিকার বাস্তবায়নে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরো বলেন, পরিবার থেকে নারীর প্রতি যেন কোন বৈষম্য না হয় সে বিষয়ে সচেতন থাকা আবশ্যক। অর্থনৈতিক কার্যক্রমে নারীর অংশগ্রহণ যত বাড়বে, নারীর ক্ষমতায়নও তত বাড়বে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

জেলা তথ্য অফিসের উচ্চমান সহকারী মো. লেবাছ উদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নারীরা অংশগ্রহণ করেন।

সিলেটে কীটনাশক ডিলারদের নেটওয়ার্কিং বিষয়ক আঞ্চলিক কর্মশালা


আপডেট: ৫:৩২:২২, ২২ জানুয়ারি ২০২৫, বুধ বার
সিলেটে কীটনাশক ডিলারদের নেটওয়ার্কিং বিষয়ক আঞ্চলিক কর্মশালা

 

 

সিলেটে কৃষি কীটনাশক ডিলারদের নেটওয়ার্কিং
বিষয়ক আঞ্চলিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার নগরীর একটি অভিজাত হোটেলে দিনব্যাপী এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর সিলেট এর উপ পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ খয়ের উদ্দিন মোল্লার সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর সিলেট অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ ড. মোহাম্মদ কাজী মজিবুর রহমান।
গোলাপগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ মাশরেফুল আলমের পরিচালনায় কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর হবিগঞ্জের উপ পরিচালক মোঃ আক্তারুজ্জামান, পিপি ডিএই খামার বাড়ী ঢাকার অতিরিক্ত উপ পরিচালক কারিমা আক্তার,বারি আকবরপুর মৌলভীবাজার এর মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড.মাহমুদুল ইসলাম নজরুল।
কর্মশালায় মুল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এফএও’র ক্রপ প্রডাকশন স্পেশালিষ্ট ড.দিলোয়ার আহমদ চৌধুরী ও
ডিলার নেটওয়ার্কের লক্ষ উদ্দেশ্য উপস্থাপন করেন এফএও’র প্রজেক্ট কোর্ডিনেশন এসিস্ট্যান্ট সমীরন কুমার সিংহ।

দিনব্যাপী কর্মশালায় ডিএই সিলেট অঞ্চলের বিভিন্ন জেলা উপজেলা সহ কৃষি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
কর্মশালায় বক্তারা বলেন,
নিরাপদ, পরিবেশগত ও সুরক্ষিতভাবে কীটনাশক ব্যবহার নিয়ে কাজ করছে এফএও ও পপস। এ প্রকল্প খালি কীটনাশক পাত্র সংগ্রহ এবং নিরাপদে নিষ্কাশনের সাথেও কাজ করে। কীটনাশক ডিলাররা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং তারা এই বিষয়ে অত্যন্ত ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে জানানো হয়। এতে কীটনাশক ডিলার নেটওয়ার্কিং বিকাশের একটি কার্যক্রম রয়েছে।
কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের (DAE) অধীনে উদ্ভিদ সুরক্ষা শাখা (PPW) হল কীটনাশক, সার এবং বীজ বিক্রির জন্য ডিলারদের লাইসেন্স প্রদানের একমাত্র কর্তৃপক্ষ। এর পাশাপাশি এই শাখাটি দেশে নতুন কীটনাশক নিবন্ধনের জন্যও দায়ী। দেশের তৃণমূল পর্যায়ে ডিএইএর বিশাল জনবল রয়েছে। ডিলার এবং খুচরা বিক্রেতাদের সাথে তাদের খুব ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ এবং নেটওয়ার্ক রয়েছে।

বাংলাদেশ ফসল সুরক্ষা সমিতি (বিসিপিএ) হল কীটনাশক কোম্পানিগুলির একটি অনন্য জাতীয় বাণিজ্য সংস্থা যারা বাংলাদেশে কৃষি কীটনাশক এবং জনস্বাস্থ্য কীটনাশক আমদানি, উৎপাদন, প্রণয়ন এবং বিপণনের সাথে জড়িত। বিসিপিএ হল পেস্টিসাইড টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজরি কমিটির (পিটিএসি) একজন সম্মানিত সদস্য, যা বাংলাদেশে কীটনাশক নিবন্ধন অনুমোদন এবং কীটনাশক ও কীটপতঙ্গ ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত সাধারণ নীতি সম্পর্কে সরকারকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য শীর্ষ কমিটি।কৃষি কীটনাশক শিল্পে নেটওয়ার্কিং হল সহ-কৃষক, উপকরণ সরবরাহকারী, কৃষি ব্যবসা এবং অন্যান্য শিল্পের ভূমিকা পালনকারীদের সাথে সংযোগ স্থাপন এবং স্থায়ী এবং পারস্পরিকভাবে উপকারী সম্পর্ক গড়ে তোলাই হলো কর্মশালার মুল লক্ষ্য।

জেসমিন-সাদ স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষার মান উন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময়


আপডেট: ১১:০৬:৫৯, ২১ জানুয়ারি ২০২৫, মঙ্গল বার
জেসমিন-সাদ স্কুল এন্ড কলেজে শিক্ষার মান উন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময়

 

 

বালাগঞ্জ উপজেলার
জেসমিন-সাদ স্কুল এন্ড কলেজ -এ শিক্ষার মান উন্নয়নে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার পশ্চিম গৌরীপুর ইউনিয়নের নলজুড়স্হ স্কুল এন্ড কলেজ প্রাঙ্গণে আয়োজিত মতবিনিময়
সভায় সভাপতিত্ব করেন অত্র বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোঃ সাদ মিয়া।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন পশ্চিম গৌরীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুর রহমান মাখন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পশ্চিম গৌরীপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মুজেফর আলী, বিশিষ্ট মুরব্বি ডা. আব্দুশ শহীদ, ৯নং ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য মোঃ ফজির আহমদ,৮ং ওয়ার্ডের সদস্য আব্দুল লতিফ মধু, মোঃ খালেদ আহমদ, মোঃ বোরহান উদ্দিন।
বক্তব্য রাখেন, অত্র বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক প্রতাপ দাশ তালুকদার, বর্তমান প্রধান শিক্ষক মুশাররফ হোসেন টিপু, সহকারী প্রধান শিক্ষক সাহেদ আহমদ, মুস্তাফিজুর রহমান, দেবাশ্রিত দাশ প্রমুখ। সভাপতির সমাপনি বক্তব্যের মাধ্যমে সভার সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

সাংবাদিক আফতাব উদ্দিন অসুস্থ


আপডেট: ১১:০৪:৫৫, ২১ জানুয়ারি ২০২৫, মঙ্গল বার
সাংবাদিক আফতাব উদ্দিন অসুস্থ

 

 

সিলেট প্রেসক্লাবের সাবেক কোষাধ্যক্ষ,দক্ষিণ সুরমা প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আফতাব উদ্দিন অসুস্থ হয়ে জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া হাসপাতালে চিকিৎসাধিন, সবার কাছে সুস্থতার জন্য দোয়া কামনা করছি।

শেখ ফজিলাতুন্নেছা ফাজিল মাদরাসায় সংবর্ধনা ও শোকরিয়া মাহফিল


আপডেট: ১১:০২:০৯, ২১ জানুয়ারি ২০২৫, মঙ্গল বার
শেখ ফজিলাতুন্নেছা ফাজিল মাদরাসায় সংবর্ধনা ও শোকরিয়া মাহফিল

ওসমানীনগর উপজেলাধীন শেখ ফজিলাতুন্নেছা ফাজিল মাদরাসার আলিম পরীক্ষার্থী ২০২৪ উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাওলানা আহমদ আলী হেলালীর যোগদান উপলক্ষে এক শোকরিয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার দুপুরে ওসমানী নগর উপজেলার মুক্তারপুরস্হ মাদরাসা হলরুমে আয়োজিত সংবর্ধনা ও শোকরিয়া মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাওলানা আহমদ আলী হেলালী।
মাদরাসার বাংলা বিভাগের প্রভাষক আতাউর রহমান ও মাষ্টার মুজিবুর রহমানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, সাবেক চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান,সৈয়দুর রহমান চৌধুরী, মোজাহিদুল ইসলাম,অধ্যক্ষ জালাল উদ্দিন আল কাদেরী,মুফতি নেছার আহমদ,অধ্যক্ষ সারওয়ারে জাহান,সাবেক মেম্বার সুলাইমান খান, জোবায়ের আহমদ,
মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম, মাওলানা আব্দুল হাই, হুমায়ুন আহমদ চৌধুরী শফি,আতাউর রহমান, জামাল আহমদ চৌধুরী প্রমুখ।
মাদরাসার শিক্ষার্থী বায়জীদ আহমদ চৌধুরীর পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে সুচিত অনুষ্ঠানের শেষে মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা গোলাম গফুর। মাহফিলে মাদরাসার শিক্ষক শিক্ষার্থী সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

সিলেট বধির সংঘের শীতবস্ত্র বিতরণ শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো মানবিক দায়িত্ব —-মোঃ আব্দুর রফিক


আপডেট: ৬:৪১:০৬, ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, শনি বার
সিলেট বধির সংঘের শীতবস্ত্র বিতরণ শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো মানবিক দায়িত্ব —-মোঃ আব্দুর রফিক

 

সিলেট জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মোঃ আব্দুর রফিক বলেছেন, শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো আমাদের মানবিক দায়িত্ব। সিলেট বধির সংঘ শীতবস্ত্র বিতরণ করে সেই দায়িত্ব পালন করেছে। তিনি বলেন, সিলেট বধির সংঘের কোন নিজস্ব কার্যালয় নেই,ভাড়া করা কার্যালয়ে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনা করছে, সদস্যরা এসএসসি পর্যন্ত শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত, তাদের কর্মসংস্থানের সমস্যা রয়েছে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করে সাধ্য অনুযায়ী সহযোগিতা করা হবে।
সিলেট বধির সংঘের উদ্যোগে
১৭ জানুয়ারি শুক্রবার বিকেলে সংঘের স্টেশন রোডস্থ কার্যালয়ে শীতবস্ত্র বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। সংঘের সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক
হাজী এম আহমদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট মুরব্বি শিহাব উদ্দিন আহমদ, সাধারণ সম্পাদক আসাদ আহমদ মিঠু, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ সায়মন,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দুলাল মোহাম্মদ দস্তগীর, কোষাধ্যক্ষ মিনহাজ উদ্দিন খান রনি, ক্রীড়া সম্পাদক মুস্তাজাব উদ্দিন খান জনি, পাঠাগার সম্পাদক মইন উদ্দিন লিটন, কার্যকরী সদস্য সাউথ উদ্দিন খান,সঞ্চিতা মজুমদার, ফরহাদ আহমদ চৌধুরী, শরিফ আলী, ইমন আহমদ, সালেহ আহমদ প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি

সিলাম ইউনিয়ন রাজমিস্ত্রী উন্নয়ন পরিষদের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন


আপডেট: ৬:৩৯:০৪, ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, শনি বার
সিলাম ইউনিয়ন রাজমিস্ত্রী উন্নয়ন পরিষদের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

 

দক্ষিণ সুরমার সিলাম ইউনিয়ন রাজমিস্ত্রী উন্নয়ন পরিষদের উদ্যোগে ৫ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন ও নব গঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান
১৭জানুয়ারি শুক্রবার সিলাম ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়। পরিষদের সভাপতি জামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রথম পর্বের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবী আবাসন ব্যবসায়ী আলহাজ মোঃ হারুনুর রশীদ, প্রধান বক্তা ছিলেন নুরজাহান মেমোরিয়াল মহিলা ডিগ্রী কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ডাঃ মিফতাহল হোসেন সুইঠ, বিশেষ অতিথি ছিলেন যুক্তরাজ্য প্রবাসী বিশিষ্ট রাজনীতিবীদ আবেদ রাজা, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ হাজী তাজরুল ইসলাম তাজুল, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী শাহ কামাল উদ্দিন, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ মনিরুল ইসলাম তুরন, বিশিষ্ট আবাসন ব্যবসায়ী হাজী আব্দুল কাইয়ুম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোতাহির হোসেন জুনেদ,নাট্য অভিনেতা শাহেদ মোশারফ,রাজনীতিবিদ সুহেল ইবনে রাজা,সংগঠনের সহ সভাপতি আবু হানিফ,সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম আলী, সুহেল আহমদ (মেম্বার) আমিরুল ইসলাম মাসুম মেম্বার,বিশিষ্ট মুরুব্বী জিল্লুর রহমান জিলু,মনু মিয়া প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
ক্যাপশনঃইসলামী লিওন রাজমিস্ত্রি উন্নয়ন পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও অভিষেক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন যুক্তরাজ্য প্রবাসী বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ আবেদ রাজা