আমি পিকে হালদার দেখিনি-বেসিক ব্যাংকের আবদুল হাই বাচ্চুকেও দেখিনি

টাইম সিলেট ডট কম
প্রকাশিত হয়েছে : ১২:০৮:৩৩,অপরাহ্ন ২৭ জুন ২০২৩ | সংবাদটি ২৯৮ বার পঠিতইকবাল মাহমুদ, সাংবাদিক, টাইম টিভি, ইউএসএ:: আমি পিকে হালদার দেখিনি, বেসিক ব্যাংকের আবদুল হাই বাচ্চুকেও দেখিনি। তবে আমি নিজের চোখে দেখেছি সিলেটে দূর্নীতির দুই বরপুত্র ডা. মুর্শেদ আহমদ চৌধুরী আর নইমুল হক চৌধুরীকে। একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দূর্নীতির এমন উলঙ্গ মহড়া কোনকালে কেউ করেছেন বলে আমার জানা নেই।
সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের দূর্ভাগ্য যে তার জন্মলগ্নে এমন আপাদমস্তক দূর্নীতিবাজ দুজন ব্যক্তি ভিসি ও রেজিস্ট্রার এর দায়িত্ব পেয়েছিলো।
একটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক, অবকাঠামোগত এবং একাডেমিক কাঠামো নির্মানের চ্যালেঞ্জ থাকে। মুর্শেদ- নইমের সেই চ্যালেঞ্জ নেয়ার যোগ্যতা এবং প্রচেষ্টা কোনটাই ছিলো না।
পদ পেয়েই তারা এটিকে একটি টাকা বানানোর মেশিন ভাবতে শুরু করেছিলেন। এডহক নিয়োগের নামে শত শত চাকরি প্রত্যাশী তরুণ-তরুণীর কাছ থেকে দুই হাতে টাকা নেন। প্রতিটি নিয়োগে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা করে নেন মুর্শেদ এবং নইমুল। দেড় শতাধিক নারী-পুরুষকে এডহক নিয়োগ দিয়ে ৩০ কোটি টাকা হজম করেন। কিন্তু টাকার লোভ তাদের থামেনি। আরো দুই শতাধিক তরুণ তরুণীর কাছ থেকে টাকা নিয়ে দ্বিতীয় কিস্তিতে নিয়োগ দেয়ার জন্য ঝুলিয়ে রাখেন। কিন্তু বিধি বাম এরই মধ্যে তাদের দূর্নীতির তথ্য বেরিয়ে আসে গণমাধ্যমে। দুজনকেই বিদায় নিতে হয়েছে। (চলবে) copy facebook